দাকোপে সরকারি বেসরকারি অফিসে ঘুষ দূর্নীতি বেড়েছে

প্রকাশঃ ২০১৯-০৭-১৬ - ১৭:৫৯

দাকোপ,খুলনা।: বেশ কিছুকাল যাবৎ দাকোপে সরকারি ও বেসরকারি বেশ কিছু গুরুত্ত্বপূণর্ অফিসে অনিয়ম ঘুষ দূর্ণীতি বেড়েই চলেছে।জানা গেছে,দীর্ঘকাল একই কর্মস্থল দাকোপে চিহ্নিত কিছু কর্মকর্তা কর্মচারি চাকরী করায় এবং ক্ষমতাশীন সরকারী দলে চরম গ্রুপিং এর সুযোগে সরকারি বেসরকারি সব ধরনের অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারিরা এ সুযোগ নিয়ে ফ্রিষ্টাইলে অফিসে ঘুষ,দূর্নীতি,অনিয়ম চালিয়ে যাচ্ছে বলে এলাকার অভিজ্ঞ মহলের অভিমত।এলাকার ভুক্তভোগিদের অভিযোগ দাকোপের চালনা হাসপাতাল,পিআইও অফিস,প্রাণী সম্পদ অফিস,মৎস্য অফিস,এলজিইসহ গুরুত্বপূর্ণ সকল অফিসে কোন শৃখলা নেই ফ্রিষ্টাইলে যাচ্ছেতাই অবস্থায় অফিসগুলি পরিচালিত হচ্ছে। হাসপাতাল সহ আবার বেশ কয়েকটি অফিসে দালালের আনাগোনা থাকে সার্বক্ষণিক।হাসপাতালে আবার দালাল ব্যাতিত দুরদুরন্ত থেকে আসা নতুন লোকজনের কোন কাজ হয় না।আবার হাসপাতাল লাগোয়া ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের দালালদেরও রয়েছে দৌরাত্ম,চিহ্নিত কয়েকজন মহিলা, পুরুষ দালাল,রোগী আসলে এরা কৌশলে তাদের ম্যানেজ করে ফেলে পরে তাদের নানা ভাবে ফাঁসায়, এয়াড়া এ হাসপাতালের বড় আর একটি অভিযোগ হলো দীর্ঘকাল দাকোপ হাসপাতালে চাকরিরত নার্সদের অসদাচারন,সেবা দুরের কথা এদের আচরনে রোগীরা অতিষ্ট,আতঙ্কিত।অপরদিকে উপজেলা পরিষদের মূল অফিসের কিছু ছোট কর্মচারি যারা দীর্ঘ ২৫/৩০ বছর যাবৎ একই কর্মস্থলে থেকে তাদের রামরাজত্বে সকলশ্রেণীর মানুষ অতিষ্ঠ।অপর দিকে দাকোপের ৩২ ও ৩৩ নং পোল্ডারে ওয়াপদায় চলতি কোটি কোটি টাকার কাজেও অনিয়মের পাশাপাশি প্রতিরাতে লক্ষ লক্ষ টাকার মালামাল তসরুফ ও চুরির হিড়িক চলছে বলে অভিযোগ রয়েছে।এ বিষয় সাবেক চেয়ারম্যান ও সিনিয়র আওয়ামীলীগনেতা সঞ্জয় মোড়ল ও সমরেশ রায় এ বিষয় বলেন সেই রাস্তার ইট চুরি করে বিকরি থেকে শুরু করে ্এখন রড়,লালবালি,সিমেন্ট গায়েব করা হচ্ছে,নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের বাড়ি তল্লাসি করলে টন টন রড় ও পাথর পাওয়া যাবে।দেখার কেউ আছে বলে মনে হয় না যা দেখবে তারাই খাচ্ছে। কতৃপক্ষের আশু দৃষ্টি আকর্ষন করা গেল।