সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জনসমাগম পরিহার করতে ভোগের প্রসাদ ছাড়া মন্ডপ বা মন্দির কর্তৃপক্ষ খিচুড়ি বা এই জাতীয় প্রসাদও বিতরণ করতে পারবে না। অঞ্জলি প্রদানের ক্ষেত্রে ভার্চুয়াল মাধ্যমের সহযোগীতা নেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে সংবাদ সম্মেলনে। এছাড়া এবার কোথাও কুমারী পূজা হবে না বলেও জানানো হয়েছে।
তবে রাজধানীর ছোট বড় মণ্ডপগুলোতে চলছে দারুণ ব্যস্ততা। প্রতিমা নির্মাণ, প্যান্ডেল মঞ্চ স্থাপন আর সাজসজ্জা প্রস্তুতি চলছে পুরোদমে। দেবীর প্রতিমায় অবয়ব গড়ার শেষে প্রতিমা শিল্পীরা ব্যস্ত সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলার কাজে। ভক্তদের প্রত্যাশা মা আসবেন আশীর্বাদ হয়ে৷ রোগমুক্ত পৃথিবীর প্রার্থনাই ভক্তদের কণ্ঠে।