দাকোপ, খুলনা : অকাল বন্যায় গুবছর ক্ষেতের কোটি কোটি টাকার দেশের সেরা তরমুজ নষ্ট হলেও এবার তরমুজের ভাল ফলনের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। করনার ভয়ে দেশের মানুষ যখন রাস্তা ঘাট,হাটবাজার ফেলে বাড়িতে অলস জিবন যাপন করছেন ঠিক তখন দাকোপের বাজুয়া এলাকার নারিপুরুষ বছরের সেরা ফসল তরমুজের ভাল ফলন ফলাতে বাজুয়া এলাকার সোনাফলা মাঠে ভোর থেকে গভির রাত পর্যন্ত হাজার হাজার নারি পুরুষ তরমুজ ক্ষেতের পরিচর্যা করে চলেছে।দাকোপ উপজেলাধীন বাজুয়ার তরমুজ দেশের সেরা তরমুজ নামে খ্যাত, শুধু দেশের না, বিভিন্ন জেলা ও ঢাকাও এর সুনাম, সুস্বাধু এ তরমজুজের নাম বিশ্ববাজারেও চড়িয়ে আছে।বিদেশের বাজারে বাজুয়ার এ তরমুজ সিজনের সময় কিনতে পাওয়া যায় বলে জানা গেছে,গল্প করেছেন।গত প্রায় ১৮/২০ বছর ধরে বাজুয়ার ৫টি ইউনিয় দাকোপ,কৈলাশগনজ,লাউডোব,বানিশান্তা,বাজুয়ায় এই তরমুজ চাষ শুরু হয় মাএ কয়েকশ এশর জমি নিয়ে,ব্যবসাটি খুুবই লাভজনক হওয়ায় ৫ ইউনিয়নের হাজার হাজার হেক্টর সম্পূর্ন জমিতে প্রধান তরমুজের চাসের পাশাপাশি ঢেড়শ,ঝাল,বেগুন,উচ্ছে,করলা,ঝিঙ্গে,বাংগি,তিল,মিষ্টি কুমড়ার চাষ হয়ে থাকে ।।৫টি ইউনিয়নের কৃষকরা প্রতিবছর কোটি কোটি টাকার তরমুজ বিকিরি করবে বলে জানা গেছে,তবে গত বছর চাষের সময় অকাল বন্যা হওয়ায় ফসলটি মার খায় তাই এবার গতবারের লোকসান কাটিয়ে উঠতে বেশি পরমিানে যত্ন সহকাওে চাষ করছে বলে বাজুয়া এলাকার কৃষক বিভুতি ভুষন রায় জানালেন। তরমুজ চাষে বেশ লাভ তাই বাজুয়ার দেখাদেখি বর্থমানে বটিয়াঘাটা,পাইকগাছা উপজেলায়ও বেশ তরমুজ চাষ করছে,এরাকার কৃষক হরিপদ,জামির আলি,গোবিন্দ মন্ডলের সাথে আলাপ হলে জানান আবহাওয়া বেশ অনুকুলে থাকায় গাছের বাড়বাড়ন্ত বেশ ভাল এবং গাছের গুটি তরমুজ দ্রুত বেড়ে উঠছে,কৃষকদেও সাথে াালাপ কওে আরো জানা যায় এক এক বিঘা জমিতে ভাল ফলন হলে ৪০/৫০ টাকা পর্যন্ত তরমুজের ক্ষেত বিকরি হয,আর ধানে হয় বেশি হলে১৫ হাজার,তাও হয়নি এবার বুলবুল ঝড়ের কারনে ।আর তরমুজ ট্রলার,ট্রাক ভরে কিছুকাল বাদে দেশের বিবিন্ন বাজার ও ঢাকায় নেওয়ার সময় এক শ্রেণীর দালালদেও উদভব ঘটে,এসকল নেতাদের পোষা দালালদের বখরা দিতে হয় রিতীমত। এ বিষয় কথা হয় শিক্ষক ও কৃষকনেতা গৌরাঙ্গ প্রসাদ রায় ও সাবেক চেয়ারম্যান শেখ যুবরাজ ও দেবপ্রসাদ রায়ের সাথে ওনারা জানান ওনারা জানান এ সমস্যাটি প্রতি বছর দেখা যায,এ বিষয় আমরা পদক্ষেপ নেবো,তবে এখন বড় সমস্যা সেচের পানির সমস্যা ও কিটনাশক, এ বিষয সরকারের সহযোগিতা দরকার।কথা হয় দাকোপ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মেহেদি হাসান সাহেবের সাথে উনি বলেন সারের বিষয়টি মনিটরিং করছি.আর এ বছর লক্ষ্য মাএার চেয়ে অনেক বেশি জমিতে চাষ হচ্ছে।লক্ষ্যমাএা ছিল ৭০০ হেক্টর আর চাষ হচ্ছে প্রায়১৭০০ হেক্টর জমিতে ।