বটিয়াঘাটা প্রতিনিধিঃ খুলনা জেলা প্রশাসকের নির্দেশে জেলার সকল উপজেলার অর্পিত সম্পত্তি রক্ষার্থে উপজেলার স্ব স্ব তহশীলদারদের মাধ্যমে ভিপি ও অর্পিত সম্পত্তি চিহ্নিতকরন, জরীপ কার্যক্রম, ভিডিও ধারণ পূর্বক প্রকৃত দাবীদারদের মাঝে ডিসিআর নবায়ন ও সাইনবোর্ড হস্তান্তর করা হয়।জানা গেছে, এ উপজেলায় সর্বমোট ৪০৩টি ভিপি লিজ কেস রয়েছে। যার জমির পরিমান ১০৭২′৮৫ একর। ইতিমধ্যে সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ রাশেদুজ্জামান ১৩ টি কেসের বিপরীতে ২১একর জমি নবায়ন করে ৮৫ হাজার ৪ শত ৬০ টাকা রাজস্ব আদায করে সাইনবোর্ড হস্তান্তর করে। বাকী ৩৯০ টি লীজ কেসের মধ্যে ভূমিদস্যূদের নানান কূটকৌশল, মামলা জটিলতার কারনে ৭০ শতাংশ লীজ কেসের রাজস্ব আদায় থেকে সরকার লক্ষ লক্ষ টাকার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।বর্তমান জেলা প্রশাসক সরকারী ভিপি জমি ও সরকারী স্বার্থ রক্ষার্থে নীতিগত সিদ্ধান্ত এবং আইনানুগ ব্যবস্হা গ্রহণ করলে কতিপয় ব্যক্তি তাতে বাঁধ স্বাধে। তথাপিও খুলনা জেলা ও উপজেলা প্রশাসন এ নিয়ে মাঠ পর্যায়ে নামলে এক শ্রেণীর অসাধু চক্র পিঁছু হটতে শুরু করে। পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ নজরুল ইসলাম ও সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ রাশেদুজ্জামান এর যৌথ প্রচেষ্টায় উক্ত জমি চিহ্নিত করে জমির নিকটতম কো – শেয়ারারদের মাঝে গনপ্রজাপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারে পক্ষে জেলা প্রশাসক নাম সম্বলিত সাইনবোর্ড ও জমির ডিসিআর ও সাইনবোর্ড হস্তান্তর কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ ব্যাপারে সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ রাশেদুজ্জামান জানান,সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক প্রকৃত কো-শেয়ারদের মাঝেই ডিসিআর প্রদান করা হচ্ছে। কোন প্রকার ভুক্তভোগীরা ক্ষতিসাধিত হলেই সরকারী নীতিমালার আলোকে অভিযোগ দায়ের করলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কো- শেয়ারারদের মাঝে ডিসিআর প্রদান করা হবে।