বৃহস্পতিবার (২৩ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে সিআইডি সদর দপ্তরে সংবাদে সম্মেলনে এ কথা জানান জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার সুমন কুমার দাস। এই ঘটনায় অধিদপ্তরের কেউ জড়িত রয়েছেন কিনা, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
মূলহোতা জসিম উদ্দীন ভূঁইয়াসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের পর সিআইডি বলেছে, এই চক্রটি সরকারি মেডিক্যাল ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ডেন্টাল ও আর্মড ফোর্স মেডিক্যাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসে জড়িত।
২০১৩ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ডিজিটাল ছাপাখানা থেকে প্রশ্নফাঁস করে আসছিল চক্রটি। প্রশ্নফাঁস চক্রের পরিবারের সদস্যদের কেউ কেউ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ছাপাখানায় কাজ করে বলেও জানতে পেরেছে সিআইডি।
এ ঘটনায় মিরপুর থানায় ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে দেড়শ’ থেকে দুশ’ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মূলহোতা জসিমের কাছ থেকে ২ কোটি ২৭ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, ২ কোটি ৩০ লাখ টাকার চেক উদ্ধার করা হয়েছে।