মৃত ব্যক্তিদের সবার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
এদের মধ্যে, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে করোনার উপসর্গ নিয়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। রবিবার সকালে কাশিয়ানী উপজেলার বুথপাশা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ওই গৃহবধূর নমুনা সংগ্রহ করার পাশাপশি বাড়িটি লকডাউন করা হয়েছে।
এদিকে, সাভারে করোনা উপসর্গ নিয়ে ১৩ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। রবিবার সকালে সাভার উপজেলার ছায়াবিথী এলাকার নিজ বাড়িতে মারা যায় সে। তার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছে।
অন্যদিকে, রবিবার দুপুরে কুষ্টিয়ায় আইসোলেশনে থাকা এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। ওই নারী গত ১০ই এপ্রিল শ্বাসকষ্ট ও থাইরয়েড সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এদিকে, করোনা উপসর্গ নিয়ে নেত্রকোণার মোহনগঞ্জে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তি কয়েকদিন আগে ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে ফেরেন। অসুস্থ হয়ে পড়ায় মোহনগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে তাকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় স্বজনর। সেখানেই তার মৃত্যু হয়। এছাড়া, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী, চাঁদপুরের কামরাঙ্গা গ্রাম, মাদারীপুরের রাজৈর ও চুয়াডাঙার জীবননগরে করোনা উপসর্গ নিয়ে চারজনের মৃত্যু হয়েছে।
মৃত ব্যক্তিদের নমুনা সংগ্রহের পাশাপাশি তার পরিবারের সদস্যদের হোম কোয়ারেন্টিনে রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।