এরমধ্যে ভোলার সাত উপজেলার ২১টি ঝুঁকিপূর্ণ দ্বীপ ও চরাঞ্চল থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে প্রায় আড়াই লাখ মানুষকে। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে প্রতিটি কেন্দ্রে গড়ে ২০০ জন করে রাখা হয়েছে।
সাতক্ষীরায় প্রায় আড়াই লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়া হয়েছে। খুলনায় ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। খুলনা অঞ্চলে নৌবাহিনীর ২৫টি জাহাজ প্রস্তুত রয়েছে। মোংলা সমুদ্রবন্দর এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্রে গেছেন প্রায় ১৫ হাজার মানুষ।
চট্টগ্রামে সরিয়ে নেয়া হয়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ মানুষকে। এর প্রভাবে বন্দরে অ্যালার্ট-৪ জারি করা হয়েছে। পাহাড়ধসের আশঙ্কায় মাইকিং করে সবাইকে নিরাপদে থাকতে বলা হয়েছে।
ঝালকাঠিতে সরিয়ে নেয়া হয়েছে প্রায় দেড় লাখ মানুষকে। আর বরিশালে প্রায় দেড় লাখ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে গেছেন।