ডুমুরিয়া : খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা পর্যায়ে ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত অন্যান্য রোগ নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। নিজ আঙ্গিনা পরিস্কার রাখি, মশার বিস্তার রোধ করি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বাংলাদেশের পরিবেশ ও জলবায়ুকে ডেঙ্গু সংক্রমনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার প্রজননের সঙ্গে বৃষ্টি ও তাপমাত্রার সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের দেশে সাধারণত মে-জুন থেকে বৃষ্টিপাত বাড়তে শুরু করে এবং তাপমাত্রাও বেশি থাকে। ডেঙ্গু সংক্রমণের শুরু থেকে প্রতীয়মান ছিল যে, আমাদের দেশে বছরের মে-জুন থেকে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে এবং সেটি সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায় আগস্ট কিংবা সেপ্টেম্বরে।
২০১৯ সালে আগস্ট মাসে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ছিল সর্বোচ্চ; সেপ্টেম্বরেই সেটি কমতে থাকে। ২০২২ সালে জুন-জুলাইয়ে ডেঙ্গু রোগী বাড়তে থাকলেও সেটি সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে অক্টোবরে। ২০২৩ সালের মে মাস থেকে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে এবং খুব অস্বাভাবিকভাবে জুলাই মাসেই অন্যান্য বছরের রেকর্ড ভেঙে এখনও তার প্রকোপ চলছে।
বৃষ্টি ছাড়াও খুলনাসহ সারাদেশে প্রচুর নির্মাণ কাজ হচ্ছে। নির্মাণাধীন ভবনের ভেতরে একনাগাড়ে অনেক দিন পানি আটকে থাকে। সেখানে এডিস মশা প্রতিনিয়তই ডিম ছেড়ে বংশ বৃদ্ধি করতে পারে। ফলে সারা দেশে সারা বছর মশার বংশ অবাধে বৃদ্ধি পাচ্ছে ডেঙ্গু বৃদ্ধি পেয়েছে পুরো মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসেব মতে এ বছর রেকর্ড পৌনে তিন লাখ মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়েছে। মৃত্যুবরণ করেছে প্রায় ১ হাজার ৪ শত। প্রতিদিন বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল। এ পরিস্থিতির জন্য সংশ্লিষ্টগন দেশের পরিবেশ ও জলবায়ু, এডিস মশার জীবন চক্র ও ধারায় পরিবর্তন, নতুন নতুন ডেঙ্গু ভাইরাসের আবির্ভাব ও সংক্রমণ, রোগের প্রকৃতির পরিবর্তন, মশারোধী কেমিক্যালস অকার্যকরীতা, জনসচেতনতার অভাব, সময়োপযোগী ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা এবং সমন্বয়ের অভাব ইত্যাদিকে দায়ী বলে চিহ্নিত করেছেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বাংলাদেশের পরিবেশ ও জলবায়ুকে ডেঙ্গু সংক্রমনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার প্রজননের সঙ্গে বৃষ্টি ও তাপমাত্রার সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের দেশে সাধারণত মে-জুন থেকে বৃষ্টিপাত বাড়তে শুরু করে এবং তাপমাত্রাও বেশি থাকে। ডেঙ্গু সংক্রমণের শুরু থেকে প্রতীয়মান ছিল যে, আমাদের দেশে বছরের মে-জুন থেকে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে এবং সেটি সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায় আগস্ট কিংবা সেপ্টেম্বরে।
২০১৯ সালে আগস্ট মাসে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ছিল সর্বোচ্চ; সেপ্টেম্বরেই সেটি কমতে থাকে। ২০২২ সালে জুন-জুলাইয়ে ডেঙ্গু রোগী বাড়তে থাকলেও সেটি সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে অক্টোবরে। ২০২৩ সালের মে মাস থেকে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে এবং খুব অস্বাভাবিকভাবে জুলাই মাসেই অন্যান্য বছরের রেকর্ড ভেঙে এখনও তার প্রকোপ চলছে।
বৃষ্টি ছাড়াও ঢাকাসহ সারাদেশে প্রচুর নির্মাণ কাজ হচ্ছে। নির্মাণাধীন ভবনের ভেতরে একনাগাড়ে অনেক দিন পানি আটকে থাকে। সেখানে এডিস মশা প্রতিনিয়তই ডিম ছেড়ে বংশ বৃদ্ধি করতে পারে। ফলে সারা দেশে সারা বছর মশার বংশ অবাধে বৃদ্ধি পাচ্ছে ডেঙ্গু বৃদ্ধি পেয়েছে পুরো মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই। আয়োজনে সকাল ১০টায় উপজেলা কমপ্লেক্স সম্প্রসারিত প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে ডুমুরিয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে
আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এলাকার বিভিন্ন জায়গায় ফগার মেশিনের মাধ্যমে ওষুধযুক্ত ধোয়া উদগীরণ করে মশা নিধন করা জন্য বক্তব্য বক্তারা বলেন।
আলোচনা সভায় ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল আমিনের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন ডুমুরিয়া উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মহসিনা ফৈরদাউস , ডুমুরিয়া উপজেলা আইসিসির কর্মকর্তা শেখ সুমন হাসান, সমাজ সেবক কর্মকর্তা সুব্রত বিশ্বাস, ডুমুরিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক শেখ মাহতাব হোসেন, সিনিয়র সাংবাদিক জিএম আব্দুস সালাম, চেয়ারম্যান শেখ দিদার হোসেন,তুহিনুল ইসলাম তুহিন,সমারেশ মন্ডল,পাট বিষয়ক কর্মকর্তা নিলয় মল্লিক, সাংবাদিক শেখ জাহিদুর রহমান বিপ্লব, গাজী সোহেল আহমেদ,ইউ পি সদস্য আমজাদ হোসেন, সচিব কামরুজ্জামান প্রমুখ।