সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরা সদর উপজেলার গবিন্দকাটি গ্রামের একটি পাটক্ষেত থেকে পরিবহণ শ্রমিক আলমগীর হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে, স্থানীয়দের দেয়া খবরের ভিত্তিতে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে নিহতের প্রথম স্ত্রী আয়শা খাতুনকে আটক করেছে পুলিশ। নিহত আলমগীর হোসেন ওই গ্রামের ফকির আহম্মদের ছেলে।
আলমগীর হোসেনের মা খাদিজা খাতুন জানান, তার ছেলের প্রথম স্ত্রী আয়েশাকে তালাক দিয়ে সদর উপজেলার বলাডাঙ্গা গ্রামের রহিমা খাতুনকে দ্বিতীয় বিয়ে করে সংসার করছিল। এরপর, প্রথম স্ত্রী আদালতে মামলা করলে তাদেরকে জমি দিয়ে মিটমাট করার চেষ্টা চলছিল। দ্বিতীয় বিয়ের কারণে প্রথম স্ত্রী ও তার স্বজনরা আলমগীর হোসেনকে খুন করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সাতক্ষীরা সদর র্সাকেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মির্জা সালাহউদ্দীন জানান, নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে প্রথম স্ত্রী আয়শাকে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ অব্যহত আছে। এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য দ্রুতই উদঘাটন হবে বলে জানান তিনি।