এসএম জাহিদ : খুলনা নগরীর প্রতিটি ফুল মার্কেট গুলোতে বিভিন্ন রকমের ফুলের সর্বাধিক আমদানি হয়েছে এবছর।প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও ফুল বিক্রেতারা তড়িঘড়ি করে করোনার মহামারীর চাপ থাকলেও ওধীক বিক্রয় হবে বলে অনেকের দাবি। বিভিন্ন প্রকার ফুল কেনাকাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছে অধিকাংশ উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা। দেখা মিলছে দোকান গুলোতে উপচে পড়া ভিড়। নগরীর শান্তিধাম মোড় ফুল মার্কেট, খালিশপুর ফুল মার্কেট ও অন্যান্য ফুল মার্কেট গুলোতে যেন আগামী কালকের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে বলে বিক্রেতাদের সুধীঢ় ধারণা। পহেলা ফাল্গুন যেন মুখরিত হবে প্রকৃতির সাথে সকলের মনে।গুনগুন ভোমোরা যেন গান গাইবে পহেলা ফাল্গুনের হিমেল হাওয়ায়। প্রকৃতির পরিবেশের সাথে মিল রেখে সকলের মনে ফাল্গুনের গুনগুনানি বেজে উঠছে।এ যেন আনন্দের এক মুহুর্তের আবহাওয়া বইছে সকলের মনে তারই বহিঃপ্রকাশ।নগরীর ফুল মার্কেট গুলোর বিক্রেতাদের মাঝে বসন্ত উৎসব, উৎসব পহেলা ফাল্গুন, ফাল্গুন উপলক্ষে ফুল মার্কেটগুলোতে উপচে পড়া ভিড়।, বিক্রয় হচ্ছে বিভিন্ন রকমের ফুল, একটি গোলাপ দশটাকা থেকে সত্তর টাকা পর্যন্ত হাঁকিয়েছে দোকানিরা।অন্যান্য ফুলেরও একই রকমভাবে দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।কোন ডালা সাজানোর সময় নেই তাদের।অধিকাংশ ছোট ছোট ফুলের তোড়া তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন দোকান ফুল বিক্রেতাদের এবার করোনার কোনো চাপে ফেলছেনা তাদের উপর।এক দোকান মালিকের কাছে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও বাম্পার বিক্রয় হবে বলে ধারণা আমাদের। সকাল থেকেই রাত বারোটা অবধি প্রচন্ড পরিমানে কেনাকাটার ধুম পড়েছে। আগামীকালকে ও বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ও পহেলা ফাল্গুন আরো অনেক বেশি বিক্রয় হবে বলে তাদের ধারণা।