যুবলীগের প্রধান কার্যালয়ের একসময় পিয়নের দায়িত্ব পালন করা কাজী আনিসুর রহমান পরবর্তীতে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক বনে যান। এমনকি, তার বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকান্ডের অভযোগও রয়েছে। তবে, যুবলীগ নেতা খালেদা মাহমুদ ভূঁইয়া, জি কে শামীম ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটকে গ্রেপ্তারের পর গা ঢাকা দেন কাজী আনিসুর রহমান।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, কাজী আনিসুর রহমান কেন্দ্রীয় যুবলীগ কার্যালয়ে ২০০৫ সালে পিয়ন হিসেবে চাকরি নেন। সে সময়, তার মাসিক বেতন ছিল প্রায় ৫ হাজার টাকা। এর ৭ বছর পর সেই পিয়ন হয়ে যান কেন্দ্রীয় যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক। তার বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগও রয়েছে।