বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পাওয়া আটটি ভ্যাকসিনের মধ্যে পাঁচটিই চীনের। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে একটি করে ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চলছে। অপরটি একটি ভ্যাকসিন যৌথভাবে তৈরির কাজ করছে জার্মান কোম্পানি বায়োএনটেক ও যুক্তরাষ্ট্রের বায়োটেক কোম্পানি পিজফার।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, গোটা বিশ্বে শতাধিক গবেষক দল মহামারি করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন উন্নয়নে কাজ করছে। গেল এপ্রিলের শেষ নাগাদ পর্যন্ত ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে গবেষক দল ছিল ১শ’ ৪টি। কয়েক মাস ধরে ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চললেও প্রত্যাশিত ভ্যাকসিন এখন পর্যন্ত কেউ তৈরি করতে পারেনি।
পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিনগুলোর কার্যকারিতার প্রমাণ পাওয়া গেলে তবেই বাজারে আসবে।