আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতে নরেন্দ্র মোদীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হবে না পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এবার বিমসটেক জোটভুক্ত দেশগুলোর নেতাদেরই শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। নয়াদিল্লির আরেকটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণের তালিকায় পাকিস্তান নেই।
লোকসভা নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভের পর মোদিকে অভিনন্দন জানান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় মেয়াদে মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে, ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথমবার শপথ নেয়ার সময় প্রতিবেশী দেশগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে সার্কভুক্ত সব দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের আমন্ত্রণ জানান মোদী।
ভারতের ১৭তম লোকসভা নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয় নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে বিজেপি। আগামী ৩০শে মে দ্বিতীয়বার সরকার প্রধান হিসেবে শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদী। ২০১৪ সালে শপথ নেয়ার প্রথমবার শপথ নেয়ার সময় প্রতিবেশী দেশগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে সার্কভুক্ত সব দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের আমন্ত্রণ জানান নরেন্দ্র মোদী।
তখন, সার্কের সদস্য রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রতিবেশী দেশটির প্রধানমন্ত্রী অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ।
সোমবার ভারত সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ, মিয়ানমার, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড, নেপাল এবং ভুটানের নেতাদেরকে মোদীর সপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। বিমসটেক এর সদস্য দেশগুলোকেরি শুধু এবার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এছাড়া, কিরগিজস্তান এবং মরিশাসের নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।