বৃহস্পতিবার (৩০শে এপ্রিল) থেকেই এই তাণ্ডব শুরু হয়েছে। বৈশ্বিক আবহাওয়া বিষয়ক সংস্থা আকু এক প্রতিবেদনে এ আভাস দিয়েছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের ঘূর্ণিঝড় আম্ফান বিষয়ক বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়, ৩০শে এপ্রিলের কাছাকাছি সময় দক্ষিণ আন্দামান সাগর ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের কাছের স্থানে একটি নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে। পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে, অর্থাৎ শনিবারের মধ্যে তা ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে পরিণত হতে পারে। এটি ৩-৫ মে তারিখের মধ্যে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের কক্সবাজার–চট্টগ্রাম উপকূলের দিকে বেশি আঘাত হানতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের প্রভাবে ৫ থেকে ৭মে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উচ্চতার জোয়ারের পানি থাকতে পারে। দেশের অন্যান্য স্থানেও মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে, শুক্রবার (১লা মে) সকাল থেকে অন্ধকার করে রাজধানীতে তুমুল ঝড়-বৃষ্টি হতে দেখা গেছে। আগামী কয়েকদিন বৃষ্টির এই ধারা অব্যাহত থাকতে পারে। বিশেষ করে দেশের দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলে বৃষ্টি বেশি হতে পারে।