সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : ঘূর্ণিঝড় ডানার প্রভাবে টানা কয়েকদিন বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া তাতেই নিঘূম রাত কাটাতে হলো সুন্দরবন উপকূলীয় সাতক্ষীরার আশাশুনি, শ্যামনগর ও কালিগঞ্জ উপজেলার কয়েক লাখ মানুষের। ঘূর্ণিঝড় ডানার বড় ধরনের প্রভাব না পড়ায় এবং ক্ষয়ক্ষতি না হওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ করেছে উপকুলবাসী। তবে অতিবৃষ্টিতে সাতক্ষীরা শহরের নিন্মাঞ্চলে আবারও পানি বৃদ্ধি পেয়েছে একই সাথে ডানা’র প্রভাবে টানা তিন দিনের বৃষ্টিতে নাকাল হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের মানুষ। সাতক্ষীরার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, ডানার প্রভাবে টানা তিন দিনের বৃষ্টিতে রবি মৌসুম তথা শীতকালীন শাকসবজি ও আমন ধানে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।