সেলিম হায়দার : জমি ক্রয় করে বিপাকে পড়েছেন তালার তেঁতুলিয়ার এক অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক। এ নিয়ে দাতাদের পক্ষে তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দফতরে একাধিক মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ দিয়ে অব্যাহত হয়রাণী করছেন বলে অভিযোগ করেছেন এ শিক্ষক।
অভিযোগে জানাগেছে যে,তালা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের কলিয়া গ্রামের মৃত তমির মোড়ল ১৯৬৩ সালে একই এলাকার খোশদেল মাহমুদের নিকট থেকে এসএ ১২১৪ দাগের মধ্য থেকে ২৪ শতাংশ জমি খরিদ করেন। এরপর ১৯৯০ সালের মাঠ জরিপে দলিল বুনিয়াদে তাদের নামে রেকর্ড হয়। এরপর খোশদেল মাহমুদের ওয়ারেশরা ৩০ ধারায় ঐ রেকর্ডের বিরুদ্ধে আপত্তি দিলে ৩১ ধারায়ও তা বহাল থাকে।
এদিকে আপত্তি কেচে পরাজিত হয়ে খোশদেল মাহমুদের ওয়ারেশরা বেসামাল হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন সাংবাদিক থেকে শুরু করে বিভিন্ন দপ্তরে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ করছেন যে,১৯৯০ সালে অভাবের তাড়নায় তারা ২০ হাজার টাকায় ঐ জমি আছির উদ্দীনের নিকট বন্ধক রেখেছিল। পরে তারা তঞ্চকতা মূলক দলিল সৃষ্টি করে নাকি তা সেটেলমেন্ট থেকে রেকর্ড বজায় রেখেছে। কলেজ শিক্ষক আছির উদ্দিনের অভিযোগ তিনি কখনো এ জমি খরিদ কিংবা বন্ধক রাখেননি। মূলত তার পিতা তমির মোড়ল ১৯৬৩ সালে ঐ জমি কোবলা দলিলমূলে খরিদ করেন। এবং সেই থেকে তারা ঐ জমি শান্তিপূর্ণভাবে ভোগ-দখল করে আসছেন। তিনি এব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।