আশরাফুল ইসলাম গাইবান্ধাঃ গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার পাচপীর দাখিল মাদ্রাসা সুপার আফসার আলী ও সভাপতি হাবিজার রহমানের বিরুদ্ধে ১০ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নৈশ্য প্রহরী নিয়োগের পায়তারা ও এই নিয়োগ স্থগিত করে পুনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দাবি জানিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন অত্র প্রতিষ্ঠানের টি আর সদস্য ও অভিভাবক সদস্যবৃন্দ।
উল্লেখিত ঘটনার সংবাদ বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকায় প্রকাশিত হলে সাময়িক ভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ করেন মাদ্রাসার সভাপতি ও সুপার।উল্লেখিত ঘটনার প্রায় কয়েক মাস পর আবারো তারা নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছেন বলে বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়। সুত্রটি আরো জানায় মাদ্রাসার সভাপতি ও সুপার শিক্ষা অধিদপ্তরের গিয়ে মোটা অংকের অর্থেও বিনিময়ে ডিজির নমিনি নিয়োগ কপলাশবাড়ী পাঁচপীরের দরগাহ দাখিল মাদ্রাসায় গোপনে জনবল নিয়োগের পায়তারা!রে উল্লেখিত পদে নিয়োগের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। আগামী দু এক দিনের মধ্যে নিয়োগ চুড়ান্ত হবে বলে ও সুত্রটি নিশ্চিত করেছেন। গোপনে নিয়োগের ব্যাপারে জানতে চাইলে মাদ্রাসার সুপার ও সভাপতির কোন বক্তব্য পাওয়া যায় নি। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মহাতাব হোসেন জানান, উপজেলার পাচপীর দাখিল মাদ্রাসার অনিয়মের অভিযোগ আছে। তবে নিয়োগ বোর্ড গঠনের জন্য তিনি অধিদপ্তর থেকে কোন চিঠি পত্র পাননি। নিয়োগ বোর্ডে সদস্য হলেও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কিনা তিনি তা জানেন না। এদিকে জেলা শিক্ষা অফিসার এনায়েত হোসেন সাংবাদিককে জানান, পাচপীর দাখিল মাদ্রাসায় নিয়োগ সংক্রান্ত কিংবা ডিজির নমিনি নিয়োগের কোন চিঠি পত্র পাইনি।অনিয়মের অভিযোগ থাকলে বিধি মোতাবেক নিয়োগ সাময়িক স্থগিত থাকবে।