বটিয়াঘাটা প্রতিনিধিঃ বটিয়াঘাটা উপজেলার জলমা পুরাতন ফেরীঘাট সংলগ্ন এলাকায় অবৈধ বালির বেল্ড ও বহনকারী কার্গোট্রাক বন্ধের দাবিতে এক মানববন্ধন কর্মসূচী বুধবার বেলা ১১ টায় স্থানীয় মল্লিকের মোড়ে অনুষ্ঠিত হয়। মানব বন্ধনে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই গাইন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বিনয় কৃষ্ণ সরকার, জলমা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি নারায়ন চন্দ্র সরকার, উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি বিধান চন্দ্র রায়, জলমা ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান বিপ্রদাস টিকাদার কার্তিক, ইউপি সদস্য তপতী রানী বিশ্বাস, ৮নং ওয়ার্ড পুলিশ কমিটির সাধারণ সম্পাদক গৌরপদ মল্লিক, আ’লীগ নেতা সুধীর মল্লিক, বিপ্লব মল্লিক, হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের উপজেলা সাধারণ সম্পাদক গোবিন্দ মল্লিক, রথিন মল্লিক, অরবিন্দু মহালদার, তরুন মল্লিক, মান্দার রায়, প্রসেনজিৎ সরকার, মমতা মল্লিক, বিশ্বজিৎ রায়, মান্দার রায়, প্রসেনজিৎ সরকার, মমতা মল্লিক প্রমূখ। বক্তরা বলেন অবৈধ বালু ব্যবসায়ীরা বালু উত্তোলন করে লবন পানি উঠায়ে জমির উর্বরা শক্তির হ্রাস ও পরিবেশের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে। পাশাপাশি বালু বহনকারী কার্গোট্রাক বন্ধের জোর দাবী জানান। অন্যদিকে জামাত ও বিএনপি নেতা চরা এলাকার ইউনুছ মাকের্টের সত্ত্বাধিকারী ইউনুছ মোল্লা ও মোঃ বাদশা বাহীনির ভূমিদুস্য কর্র্তৃক রাতের আধারে সংখ্যালঘুদের জমিতে বালিভরাট, ঘর বাড়ি নির্মাণ ও ঘেরা বেড়া দিয়ে জমি, বাড়িঘর জোর পূর্বক দখলের বিরুদ্ধে আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে। এ ব্যাপারে এলাকার ভূমি মালিকগন ভূমি দুস্যদের তালিকা প্রস্তুত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্ঠান্ত মূলক শাস্তিরর দাবী জানিয়েছে। এ ব্যাপারে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ রবিউল কবির এর কাছে জানতে চাইলে এ প্রতিবেদকে জানান, আমি শুনেছি গত পরশুদিন গভীর রাতে চক্রাখালী বাজার মোড়ে কতিপয় ভূমিদস্যুরা হিন্দু সম্প্রদায়ের ভিটা বাড়িতে জোর পূর্বক ঘর নির্মাণ করছে। পরবর্তীতে গতকাল বুধবার সকালে চক্রাখালী বাজারের নৈশ্য প্রহরীদের থানায় ধরে আনা হয়েছে সঠিক তদন্তের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ করে স্থানীয় ইউপি সদস্য জিম্মায় তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ রির্পোট লেখা পর্যন্ত থানায় মামলার প্রস্তুতির মামলা চলছিল।