ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ দলের নাম বিকিয়ে একের পর এক অপকর্ম করে পার পেলেও এবার নারী কেলেংকারিতে ফেঁসে গেলেন ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান এমাদুল হক মনির। নিজ গ্রাম আমুয়ার এক তরুণীকে ফাঁদে ফেলে চাকরি ও বিয়ে করার আশ্বাসে দীর্ঘদিন স্বামী-স্ত্রীর ন্যায় জীবন-যাপন শেষে এখন চোখপল্টি দিয়ে বলছেন তিনি তরুণীকে চেনেননা। এরই ফলশ্রুতিতে প্রতারিত তরুণী বরিশাল আদালতে আইনের আশ্রয় নিয়ে সোমবার বরিশালসহ ঝালকাঠি তোলপাড় শুরু হয়েছে। চলছে নানামুখী আলোচনা। এদিকে উপজেলা ও আ’লীগ নেতা এমাদুল হক মনির ঘটনা ভিন্নদিকে প্রভাবিত করতে উল্টো তরুণীর বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের আশ্রয় নিলে সামাজিকভাবে হেয় করার নতুন মিশনে মাঠে নেমেছে। সেক্ষেত্রে মিডিয়াকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে ওই তরুণীকে পতিতা আখ্যায়িত করা গল্প-কাহিনী তৈরি করে সংবাদ প্রকাশে দৌড়ঝাপ করছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
কাঁঠালিয়ার একটি সূত্র জানায়, গতকাল সোমবার প্রতারিত তরুণী বরিশাল আদালতে বিচারকের সম্মুখে ঘটনা বর্ণনা দিয়ে বিচার চাইলে তার অভিযোগ তা মামলা হিসেবে আমলে নিয়ে কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশকে তদন্ত করার নির্দেশ দেন। পাশাপাশি পুলিশকে এক মাস ০৪ দিন সময়সীমা বেধে দিয়ে ঘটনার সত্যতা যাচাই করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। অনেকটাই গোপনে কলেজ পড়ুয়া এই তরুণী আদালতে উপস্থিত হয়ে আইনের আশ্রয় নেওয়ার খবর আর চাপা থাকেনি, মুহূর্তেই জানাজানি হয়ে যায়, একজন আ’লীগ নেতা ও উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নারী কেলেংকারির এই কাহিনী।
এরপরই শুরু হয় তোলপাড়, বেড়িয়ে আসতে থাকে কাঁঠালিয়া আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক এমাদুল হক মনিরের নারী নিয়ে আমোদ-ফুর্তি এবং নানা অপকর্মের বহুমুখী খবর। সেখানে ওই প্রতারিত তরুণীকে গত ৩ বছরকাল কিভাবে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ভোগ করেছে, লঞ্চযোগে ঢাকায় নিয়ে রেখেছে এবং বরিশালে বন্ধুর বাসায় অবস্থান করে স্ত্রী স্বীকৃতি দেওয়ার নামে প্রতারণার নাটকীয়তা প্রাধান্য পায়।
ঝালকাঠির একাধিক সূত্র জানায়, মনিরের নারী কেলেংকারির এই খবর শুধু ঝালকাঠি নয়, বরিশাল আ’লীগ নেতৃবৃন্দও বিব্রত। গত রাতেই খবর পাওয়া গেছে, মনির এই ঘটনা থেকে নিজেকে রক্ষায় বরিশালে একটি বিশেষ মহলের সাথে বৈঠকে বসেন। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় মিডিয়ার মাধ্যমে বিষয়টি ভিন্নদিকে ঘুরিয়ে দিয়ে উল্টে ওই তরুণীকে ফাঁদে ফেলার নিলনকশার আলোকে কিভাবে এগুতে হবে। তার আলামত পাওয়া গেছে।
বরিশালের বিভিন্ন আঞ্চলিক পত্রিকায় নিজের স্বপক্ষে সাফাই গেয়ে প্রতিবাদ প্রকাশে একটি স্থান থেকে মহল বিশেষের লেখা একটি অনুলিপি পাঠানো হয়। এক্ষেত্রে অর্ধলক্ষ টাকা বাজেট ধরে বেশ কয়েকটি পত্রিকায় ৫ হাজার টাকা হারে দেওয়া হয়। এদিকে ওই তরুণী মামলা দায়েরের পরপরই হুমকির মুখে ঝালকাঠি না গিয়ে ফরিদপুরে এক আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
ওই সূত্রটি এ তথ্য নিশ্চিত করে বলছে, পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে তরুণী তার অভিযোগ সত্যতা প্রমাণে রাতেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মিসেস এমাদুল হক মনির নামের একটি অ্যাকাউন্টে এই আ’লীগ নেতার তার অন্তরঙ্গ একাধিক ছবি প্রকাশ করেন। তাতে প্রমাণ বহন করে তাদের দুজনেই মধ্যে সম্পর্কের গভীরতা কোথায় পৌছেছিল। সেক্ষেত্রে মনির যদি তাকে প্রতিতা হিসেবে আখ্যায়িত করেন তাহলে এটাও প্রতীয়মাণ হয় একজন আ’লীগ নেতার নারী নিয়ে ফুর্তিতে তার নৈতিক স্থলনে ঘটেছে।
ওই তরুণীর অভিযোগ, ২০১৭ সালের শুরুতে বরিশাল শহরের কাকলির মোড়ের শাহীন প্লাজা মার্কেটের একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে তাদের মধ্যে প্রথম দেখা-সাক্ষাত ঘটে। ওই প্রতিষ্ঠানটি উপজেলা চেয়ারম্যানের বন্ধু মিঠু সিকদারের বলে জানা গেছে। সেখানে তাকে চাকরি দেওয়ার নামে ডেকে নিয়ে আসা হয়। একপর্যায়ে সেই বন্ধু মাধ্যমে ওই তরুণীকে প্রেম প্রস্তাব দিয়ে মন গলানে হয়। সেই থেকে তাদের মধ্যে ধীরালয় গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
তরুণীর ভাষ্য, প্রেমের সূচনাকালে মনির কাঁঠালিয়া উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। পরবর্তীতে গত নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন এবং উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। সঙ্গত কারণে একই গ্রাম আমুয়ার বাসিন্দা ও এই ধরনের দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছ থেকে প্রতারণা তিনি স্বপ্নেও ভাবেননি বিধায় নিজেকে উজার করে দেন। মাঝে মধ্যে বিয়ের জন্য চাপ দিলে নানান টালবাহানা শুরু করলে মনিরের আসল চেহারা খুলতে শুরু করে। সম্প্রতি মনির আনুষ্ঠানিকভাবে এক মেয়কে বিয়ে করেছে, এই খবর পেয়ে তরুণী মিঠুর দুয়ারে গেলে তিনি সাক্ষাত না দিয়ে এড়িয়ে চলতে শুরু করেন।তরুণী যখন প্রতারিত হয়ে বেশামাল, তখন ভয়ভীতি দেখিয়ে তাকে দমিয়ে রাখতে চেয়েছিল। এমনকি মনির তার সংগঠনের ক্যাডারদের ওই তরুণীর পিছু লাগিয়ে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা চালান। কৌশলী মনির সবদিক থেকে ব্যর্থ হয়ে একটি সাদাকাগজে সই-সাক্ষর নিয়ে তাকে বোঝানো হয় বহু আগেই বিয়ে করেছেন, ঘাবড়ানোর কিছু নেই বলে আশ্বাস্ত করেন। পরে দেখা যায় বিয়ের নামের সেই কাগজটি সমূলেই ভুয়া। এনিয়ে যখন ঘটনা বহুদূর গড়াতে শুরু করে তখন ধুরান্ধর মনির ওই তরুণীকে ১৯ আগস্ট বরিশাল শহরে ডেকে একজন সনামধন্য আইনজীবী ওবায়দুল্লাহ সাজু’র চেম্বারে আপসরফার চেষ্টা করেন।
উল্লেখ করা যেতে পারে, অ্যাডভোকেট সাজু আ’লীগ নেতা হওয়ায় মনিরের পক্ষালম্বন করায় একপেশে সিদ্ধান্ত ওই তরুণী মানতে পারেননি। সবকিছু যখন বিলিন হয়ে যায়, ইজ্জত নিয়ে যখন টানাটানি তখনই সেই তরুণী বিদ্রোহী হয়ে বরিশাল আদালতে আশ্রয় নেন। ঝালকাঠি রেখে বরিশাল আদালতে কেন, এমন প্রশ্নে তরুণীর বক্তব্য হচ্ছে, মনির আ’লীগ নেতা হওয়ার কারণে ঝালকাঠিতে আইনে লড়াই করা দুরুহ হয়ে পড়ার সম্ভবনা তিনি বিবেচনা করেন। তাছাড়া ঘটনার শুরু থেকে সময় বিশেষ মনিরের বন্ধু শহরের আগরপুর রোডের বাসিন্দা মিঠু সিকদারের বাসায় তার দেহ শিয়াল কুকুরের ন্যায় ভোগ করেছে।
কাঁঠালিয়ার একটি সূত্র জানায়, গতকাল সোমবার প্রতারিত তরুণী বরিশাল আদালতে বিচারকের সম্মুখে ঘটনা বর্ণনা দিয়ে বিচার চাইলে তার অভিযোগ তা মামলা হিসেবে আমলে নিয়ে কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশকে তদন্ত করার নির্দেশ দেন। পাশাপাশি পুলিশকে এক মাস ০৪ দিন সময়সীমা বেধে দিয়ে ঘটনার সত্যতা যাচাই করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। অনেকটাই গোপনে কলেজ পড়ুয়া এই তরুণী আদালতে উপস্থিত হয়ে আইনের আশ্রয় নেওয়ার খবর আর চাপা থাকেনি, মুহূর্তেই জানাজানি হয়ে যায়, একজন আ’লীগ নেতা ও উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নারী কেলেংকারির এই কাহিনী।
এরপরই শুরু হয় তোলপাড়, বেড়িয়ে আসতে থাকে কাঁঠালিয়া আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক এমাদুল হক মনিরের নারী নিয়ে আমোদ-ফুর্তি এবং নানা অপকর্মের বহুমুখী খবর। সেখানে ওই প্রতারিত তরুণীকে গত ৩ বছরকাল কিভাবে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ভোগ করেছে, লঞ্চযোগে ঢাকায় নিয়ে রেখেছে এবং বরিশালে বন্ধুর বাসায় অবস্থান করে স্ত্রী স্বীকৃতি দেওয়ার নামে প্রতারণার নাটকীয়তা প্রাধান্য পায়।
ঝালকাঠির একাধিক সূত্র জানায়, মনিরের নারী কেলেংকারির এই খবর শুধু ঝালকাঠি নয়, বরিশাল আ’লীগ নেতৃবৃন্দও বিব্রত। গত রাতেই খবর পাওয়া গেছে, মনির এই ঘটনা থেকে নিজেকে রক্ষায় বরিশালে একটি বিশেষ মহলের সাথে বৈঠকে বসেন। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় মিডিয়ার মাধ্যমে বিষয়টি ভিন্নদিকে ঘুরিয়ে দিয়ে উল্টে ওই তরুণীকে ফাঁদে ফেলার নিলনকশার আলোকে কিভাবে এগুতে হবে। তার আলামত পাওয়া গেছে।
বরিশালের বিভিন্ন আঞ্চলিক পত্রিকায় নিজের স্বপক্ষে সাফাই গেয়ে প্রতিবাদ প্রকাশে একটি স্থান থেকে মহল বিশেষের লেখা একটি অনুলিপি পাঠানো হয়। এক্ষেত্রে অর্ধলক্ষ টাকা বাজেট ধরে বেশ কয়েকটি পত্রিকায় ৫ হাজার টাকা হারে দেওয়া হয়। এদিকে ওই তরুণী মামলা দায়েরের পরপরই হুমকির মুখে ঝালকাঠি না গিয়ে ফরিদপুরে এক আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
ওই সূত্রটি এ তথ্য নিশ্চিত করে বলছে, পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে তরুণী তার অভিযোগ সত্যতা প্রমাণে রাতেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মিসেস এমাদুল হক মনির নামের একটি অ্যাকাউন্টে এই আ’লীগ নেতার তার অন্তরঙ্গ একাধিক ছবি প্রকাশ করেন। তাতে প্রমাণ বহন করে তাদের দুজনেই মধ্যে সম্পর্কের গভীরতা কোথায় পৌছেছিল। সেক্ষেত্রে মনির যদি তাকে প্রতিতা হিসেবে আখ্যায়িত করেন তাহলে এটাও প্রতীয়মাণ হয় একজন আ’লীগ নেতার নারী নিয়ে ফুর্তিতে তার নৈতিক স্থলনে ঘটেছে।
ওই তরুণীর অভিযোগ, ২০১৭ সালের শুরুতে বরিশাল শহরের কাকলির মোড়ের শাহীন প্লাজা মার্কেটের একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে তাদের মধ্যে প্রথম দেখা-সাক্ষাত ঘটে। ওই প্রতিষ্ঠানটি উপজেলা চেয়ারম্যানের বন্ধু মিঠু সিকদারের বলে জানা গেছে। সেখানে তাকে চাকরি দেওয়ার নামে ডেকে নিয়ে আসা হয়। একপর্যায়ে সেই বন্ধু মাধ্যমে ওই তরুণীকে প্রেম প্রস্তাব দিয়ে মন গলানে হয়। সেই থেকে তাদের মধ্যে ধীরালয় গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
তরুণীর ভাষ্য, প্রেমের সূচনাকালে মনির কাঁঠালিয়া উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। পরবর্তীতে গত নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন এবং উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। সঙ্গত কারণে একই গ্রাম আমুয়ার বাসিন্দা ও এই ধরনের দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছ থেকে প্রতারণা তিনি স্বপ্নেও ভাবেননি বিধায় নিজেকে উজার করে দেন। মাঝে মধ্যে বিয়ের জন্য চাপ দিলে নানান টালবাহানা শুরু করলে মনিরের আসল চেহারা খুলতে শুরু করে। সম্প্রতি মনির আনুষ্ঠানিকভাবে এক মেয়কে বিয়ে করেছে, এই খবর পেয়ে তরুণী মিঠুর দুয়ারে গেলে তিনি সাক্ষাত না দিয়ে এড়িয়ে চলতে শুরু করেন।তরুণী যখন প্রতারিত হয়ে বেশামাল, তখন ভয়ভীতি দেখিয়ে তাকে দমিয়ে রাখতে চেয়েছিল। এমনকি মনির তার সংগঠনের ক্যাডারদের ওই তরুণীর পিছু লাগিয়ে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা চালান। কৌশলী মনির সবদিক থেকে ব্যর্থ হয়ে একটি সাদাকাগজে সই-সাক্ষর নিয়ে তাকে বোঝানো হয় বহু আগেই বিয়ে করেছেন, ঘাবড়ানোর কিছু নেই বলে আশ্বাস্ত করেন। পরে দেখা যায় বিয়ের নামের সেই কাগজটি সমূলেই ভুয়া। এনিয়ে যখন ঘটনা বহুদূর গড়াতে শুরু করে তখন ধুরান্ধর মনির ওই তরুণীকে ১৯ আগস্ট বরিশাল শহরে ডেকে একজন সনামধন্য আইনজীবী ওবায়দুল্লাহ সাজু’র চেম্বারে আপসরফার চেষ্টা করেন।
উল্লেখ করা যেতে পারে, অ্যাডভোকেট সাজু আ’লীগ নেতা হওয়ায় মনিরের পক্ষালম্বন করায় একপেশে সিদ্ধান্ত ওই তরুণী মানতে পারেননি। সবকিছু যখন বিলিন হয়ে যায়, ইজ্জত নিয়ে যখন টানাটানি তখনই সেই তরুণী বিদ্রোহী হয়ে বরিশাল আদালতে আশ্রয় নেন। ঝালকাঠি রেখে বরিশাল আদালতে কেন, এমন প্রশ্নে তরুণীর বক্তব্য হচ্ছে, মনির আ’লীগ নেতা হওয়ার কারণে ঝালকাঠিতে আইনে লড়াই করা দুরুহ হয়ে পড়ার সম্ভবনা তিনি বিবেচনা করেন। তাছাড়া ঘটনার শুরু থেকে সময় বিশেষ মনিরের বন্ধু শহরের আগরপুর রোডের বাসিন্দা মিঠু সিকদারের বাসায় তার দেহ শিয়াল কুকুরের ন্যায় ভোগ করেছে।
একজন উপজেলা চেয়ারম্যান এবং আ’লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতার দ্বারা তরুণীর প্রতারণার এই কাহিনী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ প্রিন্ট মিডিয়ায় চলে আসায় এই ঘটনা এখন ‘টক অবদ্যা টাউনে’ পরিণত হয়েছে। সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, উপজেলা চেয়ারম্যান মনির মঙ্গলবার সকালে কাঁঠালিয়ার স্থানীয় সাংবাদিকদের ম্যানেজ করে একটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন। সেখানে আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে ওই তরুণীর ইজ্জত লুণ্ঠনে কথার মাধ্যমে আরও এক হাত নিয়েছেন।’
এ প্রসঙ্গে ঝালকাঠি জেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক খান সাইফুল্লাহ পনিরের সাথে যোগাযোগের চেষ্টায় কয়েক দফা তার সেলফোনে কল করা হলে তিনি রিসিভ কররেননি।’