ইউনিক ডেস্ক : মৎস্য অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক খন্দকার মাহবুবুল আলম বলেছেন, দূর্যোগকালীন ঝুঁকি মোকাবেলায় বাংলাদেশের চিংড়ি চাষিদেরকে ইনস্যুরেন্সের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। কারন বাংলাদেশের চিংড়ী রপ্তানী করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হয়। শনিবার বেলা ১১ টার দিকে বাগেরহাট ষাটগম্ভুজ মসজিদ সংলগ্ন ঘোড়া দিঘির পূর্বঘাটে আনুষ্ঠানিকভাবে মাছের পোনা অবমুক্ত করা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, সাদা সোনাখ্যাত চিংড়ির খাদ্য ও মানসম্মত পোনা সরবরাহ ও উৎপাদিত চিংড়ি যাতে সরাসরি চাষিরা বিক্রি করতে পারে তার জন্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে কাজ চলছে। আধুনিক পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়াতে মৎস্য বিভাগ কাজ করছে। ইতোমধ্যে ক্লাষ্টার পদ্বতি শুরু হয়েছে। আশা করি বাগদা চিংড়ি চাষে সফলতা আসবে। বাগেরহাট ঘোড়াদিঘীতে পোনা অবমুক্ত করার সময় খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম, বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এসএম রাসেল, বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: রাশেদুল ইসলাম, সদর উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ফেরদাউস আনসারীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাগেরহাটের ঐতিহাসিক ষাটগম্ভুজ সংলগ্ন ঘোড়া দিঘিতে রুই, কাতলা, মৃগেল, শিং, গলদা চিংড়ি ও টেংরা মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়।