মো:নজরুল ইসলাম, ঝালকাঠি : সমাজের অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল সততা ও আস্থার প্রতীক গরীব এবং সুবিধা বঞ্চিত মানুষের আশা আকাঙ্খার প্রিয় মুখ জাতীয় শ্রমিক লীগ,ঢাকা মহানগর, উত্তর ও ঝালকাঠীর বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী মোঃ শামিম আহমেদ। একজন মানুষ কতটা উদার মানবিক ও মহত হতে পারে এটি তাঁর মানবসেবা দেখলে বোজা যায়।
দেশের করোনা পরিস্থিতিতে জনগণের পাশে থেকে শুধু দিনে নয় রাতের আঁধারেও গরিব দুঃখী ও অসহায়দের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরন করেন গরিব দুঃখীর বন্ধু ও মানবতার দৃষ্টান্তকারী ঝালকাঠির বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী মোঃ শামিম আহমেদ। আড়ালে নির্জনে খুব গোপনে তিনি গরিব দুঃখী ও অসহায়,দিনমজুর ও অস্বচ্ছলদের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান করছেন। প্রতিদিনিই তার এ সহায়তা অব্যহত আছে।
জানাগেছে,দেশে করোনা শুরুতেই নিজের ব্যাক্তিগত অর্থায়নে ঝালকাঠি জেলায় প্রায় ৩০ হাজার মাক্স বিতরন করেন এবং পৌর এলকায় প্রতিটা মোড়ে মোড়ে সাবান দিয়ে হাত দোওয়ার জন্য সু-ব্যাবস্থা করেন যাহা চলমান রয়েছে। ঝালকাঠির ১৫টি মসজিদে করোনা ভাইরাস থেকে জাতিকে মুক্তির জন্য দোয়া মোনাজাতের আয়োজন করেন। করোনা মুক্তির জন্য ঝালকাঠি এতিম খানার সকল শিশু সহ দুপুরে খাওয়া ও নগদ টাকা বিতরন করেন। কয়েকদিন আগেও ঝালকাঠি উদ্বোধন স্কুল মাঠে প্রায় ২ হাজার মানুষকে নগদ ৫০০ করে টাকা ,চাল,ডাল,আলু,তেল,লবন,চিনি,ডেটল সাবান,মাক্স দেয়া প্রদান করেন।ঝালকাঠির পৌরসভার সকল মসজিদের ইমাম,মুয়াজ্জেনদের খাদ্য সামগ্রি বিতরন করেন। নরসুন্দর সমিতির ১০১ জনকে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন। গতকাল রাতে উদ্বোধন স্কুলের পিছনে ৩০০ পরিবারের মাঝে খাদ্য বিতরন করেন। এ ছাড়াও বাবুর্চি সমবতির ১০৭ জনকে সাহায্য প্রদান ও হরিজন সম্প্রদায়ের সকল পরিবারকে খাদ্য ও নগদ টাকা বিতরন সহ প্রায় রাতেই মানুষের ঘরে খাদ্য পৌছানো অব্যহত রয়েছে।
।
এ ব্যাপারে ঝালকাঠির বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী মোঃ শামিম আহমেদ বলেন, আমার নিজ ব্যাক্তিগত অর্থে গরিব দুঃখী ও অসহায়,দিনমজুর ও অস্বচ্ছলদের মাঝে নগদ টাকাসহ খাদ্য সহায়তা প্রদান করছি । দেশের করোনা পরিস্থিতি সাবাভিক না হওয়া পর্যন্ত আমার সাধ্যমত সহায়তা অব্যহত থাকবে।