বিজ্ঞপ্তি : দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি ও দৌলতপুর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা ওবায়দুল্লাহ রনো (৭১) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন)। রোববার বেলা ১১টায় ষ্ট্রোকে আক্রান্ত হন। তাকে নগরীর বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুপুর ১২টায় তাকে মৃত বলে ঘোষণা দেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী দুই ছেলে, নাতি নাতনি, আত্মীয় স্বজন ও অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
অপরদিকে ওবায়দুল্লাহ রনোর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, এমডিএ বাবুল রানা শোকাহত পরিবারের পাশে যান। নেতৃবৃন্দ জানাযা ও দাফন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, অধ্যা: আলমগীর কবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদ আলম খাজা, মো: মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, শেখ সৈয়দ আলী, শহিদুল ইসলাম বন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মোশাররফ হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা স. ম রেজওয়ান, মফিজুর রহমান হিরুসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা।
মরহুমের প্রথম নামাজে জানাযা বাদ মাগরিব দৌলতপুর কৃষি কলেজ সরকারি জামে মসজিদে এবং দ্বিতীয় জানাযা বয়রায় তার পৈত্রিক বাড়িতে অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা শেষে তাকে বয়রায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। এর আগে বাদ আসর ওবায়দুল্লাহ রনোকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার দেয়া হয়।
গভীর শোক, শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিবৃতি দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ হারুনুর রশীদ, এমডিএ বাবুল রানা, এড. সুজিত কুমার অধিকারি, শেখ সৈয়দ আলী, শহীদুল ইসলাম বন্দ।