২৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা গাজী রেজাউল ইসলামের মা মোস. রহিমা খাতুন (৮০) মৃত্যু বরণ করেছেন। দীর্ঘদিন তিনি বার্ধক্য জনিত কারনে অসুস্থ্য থেকে বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টায় পশ্চিম বানিয়া খামারস্থ নাজিরঘাট বাসভবনে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহে ……. রাজেউন)। মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, ৬ ছেলে ৪ মেয়ে নাতি নাতনি, আত্মীয় স্বজন সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমার নামাজে জানাযা বাদ এশা নিরালা তাবলিগ মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা শেষে মরহুমাকে বসুপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়। মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনায় শুক্রবার বাদ জুম্মা মোড়ল বাড়ি জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে।
রেজাউলের মায়ের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক এমপি এবং সাধারণ সম্পাদক ও ১৪ দলের সমন্বয়ক আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান এমপি শোকাহতদের পাশে ছুটে যান।নেতৃবৃন্দ শোকাহতদের পাশে কিছু সময় অবস্থান করেন এবং তাদেরকে ধৈর্য্য ধারনের জন্য সান্তনা দেন। পরে নেতৃবৃন্দ মরহুমার জানাযায় অংশ গ্রহণ করেন। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হায়দার আলী, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, শেখ আব্দুল আজিজ, শেখ মো. রুহুল আমিন, আব্দুস সালাম ফারাজী, মো. নুর ইসলাম, শেখ খলিলুর রহমান, শেখ মোহাম্মদ আলী, মো. জাকারিয়া, এনামুল হক খোকন, খুরশীদ আলম মোড়ল, আলহাজ্ব হাফিজুর রহমান মোড়ল, জয়নাল আবেদীন তিলু, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. কবিরুজ্জামান বাপ্পি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুস সবুর মোড়ল, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা শেখ জিল্লুর রহমান, শেখ ইকবাল হোসেন, শেখ আব্দুর রাজ্জাক, গাজী আনোয়ার হোসেন, রফিকুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন লিটু সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
এদিকে আওয়ামী লীগ নেতা রেজাউলের মায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক, শোকাহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিবৃতি দিয়েছেন, কেন্দ্রিয় নেত্রী ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক এমপি, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ, জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক হুইপ এস এম মোস্তফা রশিদী সুজা এমপি, কেন্দ্রিয় নেতা এস এম কামাল হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সাধারণ সম্পাদক ও ১৪দলের সমন্বয়ক আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান এমপি।