জমে উঠেছে ফুলতলা বাজার বণিক কল্যাণ সোসাইটির নির্বাচন : প্রার্থীরা এখন ভোটারদের দুয়ারে

প্রকাশঃ ২০১৭-১১-১৮ - ১৯:১৯

তাপস কুমার বিশ্বাস, ফুলতলা (খুলনা) : জমে উঠেছে ফুলতলা বাজার বণিক কল্যাণ সোসাইটির ত্রিবার্ষিক সাধারণ নির্বাচন ২০১৭। আগামী ২৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনকে সামনে রেখে ১৫ পদে ৩৮ প্রার্থী নির্বাচনী মাঠ কাঁপিয়ে রেড়াচ্ছেন। প্রার্থীরা কাক ডাকা ভোর থেকে শুরু করে মধ্যরাত পর্যন্ত ব্যবসায়ী ভোটারদের শুধু ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নয় বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ঘরের দুয়ারের কড়া নাড়ছেন। নির্বাচনে সভাপতির ১টি পদে মোঃ ফিরোজ জমাদ্দার (ছাতা) , মোঃ নজরুল ইসলাম মোল্যা (চেয়ার) ও হানিফ মোহাম্মদ ভুইয়া লাকি (হারিকেন), সাধারণ সম্পাদকের ১টি পদে মনির হাসান টিটো (গোলাপ ফুল) সরদার শাহাবুদ্দিন জিপ্পী (সাইকেল) ও ওয়াহিদুজ্জামান মোল্যা নান্না (গরুর গাড়ি), সহ-সভাপতির ১টি পদে এস রবিন বসু (প্রজাপতি), ওবায়েদ সাইদ ডায়মন্ড (টিউবওয়েল), ফরহাদ হোসেন মোল্যা (দেয়াল ঘড়ি) যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদকের ১টি পদে বিএম মতিউর রহমান বিশ্বাস (উড়োজাহাজ), মিজান শেখ (চশমা) ও মোঃ টিটো ভূঁইয়া (হাতি), সাংগঠনিক সম্পাদকের ১টি পদে মাহাবুব আলম মিঠু (বটগাছ) মোস্তাফিজুর রহমান (হাঁস) ও মঞ্জুর হাসান (পানির জাহাজ) , কোষাধ্যক্ষের ১টি পদে মোঃ আলমগীর হোসেন খাঁন (তরবারি), মোঃ আঃ সালাম খোকন সরদার (দোয়াত কলম), মোঃ কবির জমাদ্দার (টেবিল) ও দপ্তর সম্পাদকের ১টি পদে মোতাহার হোসেন কিরণ (ঘুড়ি), মোঃ মাসুম শেখ (হরিণ), মাসুদ আকুঞ্জী (সিলিং ফ্যান), ক্রীড়া সম্পাদকের ১টি পদে তারেক হাসান নাইস (ফুটবল), এম এম আলী হাসান (র‌্যাকেট) । এছাড়া কার্যনির্বাহী সদস্যে’র ৭টি পদে মোঃ আলমগীর হোসেন ফরাজি (বাল্ব), গাজী মোশারফ হোসেন বিপ্লব (মোমবাতি), উত্তম দত্ত (তালাচাবি), ইলিয়াস মোল্যা (মোরগ), তৌহিদুর রহমান মিলন (কলস), মোঃ আনিসুল ইসলাম মিন্টু (কবুতর), মোঃ শাহীন সরদার (মাছ), মোঃ ফেরদাউস মোল্যা (ডাব), মোঃ সাগর গাজী (অটোরিক্সা), মোঃ জনি শেখ (বই), খন্দকার রকিবুল ইসলাম (হাতুড়ি), মোঃ আইয়ুব মল্লিক (আম), আরমান হোসেন মনে ভূঁইয়া (হাতপাখা), সরদার জাহাঙ্গীর হোসেন ( খেজুরগাছ), জাহিদুল ইসলাম লাভলু (মই) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ভোটরদেও দৃষ্টি আকর্ষন করতে প্রার্থীদের পোষ্টার ফেষ্টুনে বাজারময় সাঁজ সাঁজ রব পড়েছে। প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি ঝরছে প্রার্থীদের মুখ থেকে। গণসংযোগ ছাড়াও চায়ের দোকান, ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান আর বাজারের আঙিনা পেরিয়ে প্রার্থীরা এখন ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ভোটারের ভোট প্রার্থনা ও পরিবারের অন্যদের দোয়া চাচ্ছেন।